Schengen Visa – শেনজেন ভিসা প্রসেসিং ও গাইডলাইন
সূচিপত্র
কিভাবে আবেদন করবেন? কি কি ডকুমেন্টস লাগবে? কেন রিজেক্ট হয়? ট্যুরিস্ট ভিসার টিউটরিয়াল চাই? আবেদনের সময় ডকুমেন্টের সিরিয়াল কিভাবে করবো? ইত্যাদি এই সব প্রশ্নের উত্তর ও সমাধান থাকছে এই ব্লগে।
আর আমাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে টিউটরিয়াল দেখে আপনি নিজে নিজেই আপনার শেনজেন ভিসা করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা/দালাল ছাড়া।By RKS
Schengen Visa Essential Tips European Visa Visa Processing
এক নজরে শেনজেন
শেনজেন ভিসা হল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) ২৯টি দেশ দ্বারা ইস্যু করা একটি ভিসা যা ওইসব দেশে একসঙ্গে ভ্রমণের সুযোগ প্রদান করে। এটি একটি একক ভিসা যা সমস্ত শেঙ্গেন অঞ্চলে প্রবেশের অনুমতি দেয়। এক ভিসায় ২৯টি দেশ ভ্রমন !!!
শেনজেন ভিসা (Schengen Visa) ইউরোপের শেনজেন অঞ্চলভুক্ত ২৯টি দেশের মধ্যে মুক্ত ভ্রমণের সুবিধা প্রদান করে। শেনজেন ভিসা দিয়ে আপনি শেনজেন অঞ্চলের কোনো একটি দেশে প্রবেশ করে সমস্ত শেনজেন অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারেন। শেনজেন অঞ্চলভুক্ত দেশগুলো হলো: অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, চেকিয়া, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিচেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন এবং সুইজারল্যান্ড (বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার)।
শেনজেন ভিসা ১৯৯৫ সাল থেকে কার্যকর হয়েছে, যা শেনজেন এলাকার সদস্য দেশগুলিতে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় একটি ভিসা। শেনজেন এলাকা দেশগুলো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং অভিবাসন তথ্যের মধ্যে সমন্বয় সাধনের জন্য বিভিন্ন ধরনের ডেটা শেয়ারিং ব্যবস্থা গ্রহণ করে। যুক্তরাজ্য ২০২০ সালের ৩১ জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার পর শেনজেন এলাকা থেকে পৃথক হয়ে যায়। শেনজেন ভিসার ইতিহাস ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে একটি অভ্যন্তরীণ সীমান্ত মুক্ত পরিবেশ গঠনের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একীকরণ এবং আন্তঃদেশীয় ভ্রমণ ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বর্তমানে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ইউরোপ/শেনজেন ভ্রমণের জন্য ভিসা প্রয়োজন হয়। Schengen Visa বাংলাদেশীদের স্টিকার ভিসা প্রদান করে।
শেনজেন ভিসার ময়না তদন্ত!!
★ শেনজেন ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ Required documents for applying
০১। ভিসা আবেদনের ফরম।
০২। ৬ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্ট। (একাধিক/পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে সবগুলাই জমা দিতে হবে)
০৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা ১৮ বছরের কম হলে জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
০৪। ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩.৫ সেমি x ৪.৫ সেমি) (ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা)।
০৫। ব্যাংক স্টেটমেন্ট সর্বশেষ ৩ থেকে ৬ মাসের (ব্যালেন্স কমপক্ষে ৭-১০ লক্ষ্য টাকা বা তার বেশি) + ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট (মোট ব্যালেন্স উল্লেখ থাকা ভাল তবে আবশ্যক না) । আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে শুধু বড় অঙ্কের অর্থ থাকা যথেষ্ট নয়, বরং আপনার আর্থিক অবস্থা ধারাবাহিকভাবে স্থিতিশীল হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।
০৬। হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি। লিমিটেড কোম্পানি হলে আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডামের ফটোকপি।(ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে)।
০৭। স্টুডেন্ট আইডি কার্ড (ছাত্রদের ক্ষেত্রে)।
০৮। NOC নো অবজেকশন সার্টিফিকেটের মূল কপি (চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে)।
০৯। ভিজিটিং কার্ড।
১০। অফিস আইডি কার্ড (চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে)।
১১। পাসপোর্টের প্রথম দুই পৃষ্ঠার ফটোকপি।
১২। সর্বশেষ ভিসা কপি (যদি থাকে)
১৩। এয়ার টিকেট বুকিং ও হোটেল বুকিং (অস্থায়ী ফ্লাইট ও হোটেল বুকিং বা ভ্রমণের পরিকল্পনার তথ্য, যা আপনার ভ্রমণের তারিখ এবং সময়সীমা প্রমাণ করে। নিশ্চিত টিকিট প্রয়োজন হয় না)।
.১৪। ট্রাভেল আইটেনারি বা ভ্রমণ পরিকল্পনা।
১৫। ভ্রমন বীমা। যদি কোনও দুর্ঘটনা বা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতা হয়, সেক্ষেত্রে ভ্রমণ বীমা আপনাকে সহায়তা করবে। শেঙ্গেন বীমা যা ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত মেডিকেল কভারেজ প্রদান করে।
১৬। ম্যারেজ সার্টিফিকেট (যদি স্বামী স্ত্রী আবেদন করেন)
১৭। আয়কর নথি: সাম্প্রতিক আয়কর প্রদান সম্পর্কিত নথি (Tax Return)।
বিঃদ্রঃ উপরে উল্লিখিত সকল ডোকুমেন্টস ইংরেজিতে হতে হবে। কোনটা যদি বাংলা বা অন্য ভাষায় থাকে তাহলে ইংরেজিতে নোটারি করে নিতে হবে।
***থাইল্যান্ড ৩ মাসের সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা ইস্যু করে। এই তিনমাস হল আপনার থাইল্যান্ডে ঢোকার জন্য নির্ধারিত সময়। এই তিনমাসের মধ্যে যেদিন ঢুকবেন সেদিন থেকে ৬০ দিন বা ২ মাস থাকার অনুমতি পাবেন***
★ আবেদনের ছবি সংক্রান্তঃ What is the photo size for a Schengen visa?
১। ছবি সদ্য তোলা হতে হবে।
২। ছবিতে কাপড় দ্বারা কান ঢাকা বা মুখমন্ডলের বেশিরভাগ অংশ আবৃত থাকা যাবেনা।
৩। পূর্বের ভিসাতে প্রদানকৃত ছবি পূনরায় নতুন আবেদনের সাথে না দেয়াই শ্রেয়।
৪। ছবি ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে এবং ছবি হতে পূনরায় ছবি তৈরী করলে তা অষ্পষ্ট হয়, এতে সমস্যা হতে পারে।
৫। ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩.৫ সে.মি.* ৪.৫ সে.মি. মাপের)
★ ভিসা খরচঃ How much will the visa cost?
আবেদন ফি ভিসার ধরন অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।
ভিসা ফি: সাধারণত €৮০, শিশুদের জন্য €৪০।
আবেদন ফি এবং প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য দেশের শেনজেন কনস্যুলেট বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নিশ্চিত করুন।
***কোন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা করালে ৫-১০ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রসেসিং ফি লাগতে পারে***
★ ভিসার মেয়াদঃ How long will the visa be valid for?
মেয়াদ: সাধারণত ৯০ দিন (৩ মাস) একাধিক এন্ট্রি সহ ১৮০ দিনের মধ্যে। অর্থাৎ, একটি ৯০ দিনের ভিসা ১৮০ দিনের মধ্যে যেকোনো ৯০ দিন পর্যন্ত বৈধ থাকে।
ভ্রমণ সময়কাল: এই ভিসার মাধ্যমে আপনি শেনজেন অঞ্চলের মধ্যে একাধিকবার প্রবেশ করতে পারবেন, তবে ১৮০ দিনের মধ্যে মোট ৯০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
ভিসার আবেদনের বিস্তারিত গাইডলাইনঃ How to apply for a Schengen visa?
> শেনজেন স্টিকার ভিসা এপ্লিকেশন প্রসেস করার সঠিক পদ্ধতিঃ How to apply Schengen visa for bangladeshi?
১. ভিসা প্রকার নির্ধারণ:
প্রথমে নির্ধারণ করুন কোন প্রকারের শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করবেন (শর্ট-টার্ম ভিসা বা লং-টার্ম ভিসা)।
২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন:
ভিসা আবেদন ফর্ম: শেনজেন ভিসার আবেদন ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এটি অনলাইনে পাওয়া যায়।
পাসপোর্ট: ভিসা আবেদন করার সময় পাসপোর্টটি অবশ্যই ৩ মাসের জন্য বৈধ হতে হবে এবং পূর্ববর্তী শেনজেন ভিসা সহ অন্তত ২টি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাম্প্রতিক ছবি, যা শেনজেন ভিসার ছবি নিয়মাবলীর সাথে মিলতে হবে।
ভ্রমণের পরিকল্পনা: আপনার শেনজেন অঞ্চলে ভ্রমণের পরিকল্পনার প্রমাণ যেমন হোটেল বুকিং, ফ্লাইট টিকিট, ইত্যাদি।
ফাইনান্সিয়াল প্রমাণ: আপনার ভ্রমণের সময়কালে নিজের খরচ মেটানোর সামর্থ্য প্রমাণ করতে হবে। যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ট্যাক্স রিটার্ন, অথবা স্পন্সরশিপ লেটার।
ভ্রমণ বিমা: €৩০,০০০ কভারেজ সহ মেডিক্যাল ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স।
ভিসা ফি: আবেদন ফি সাধারণত €৮০ (বাচ্চাদের জন্য কম ফি)।
৩. অনলাইন আবেদন:
ইউরোপীয় ইউনিয়নের শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে VFS Global বা সংশ্লিষ্ট শেনজেন দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
আবেদন ফর্ম পূরণ করার পর, নিশ্চিত করুন যে সমস্ত তথ্য সঠিক এবং সম্পূর্ণ।
৪. অ্যাপয়েন্টমেন্ট:
আপনার স্থানীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র (VAC) বা শেনজেন কনস্যুলেট/এম্বেসিতে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন।
অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় আপনি আপনার কাগজপত্র জমা দেবেন এবং বায়োমেট্রিক্স প্রদান করবেন।
৫. বায়োমেট্রিক্স:
ভিসা আবেদন করার সময় আপনাকে বায়োমেট্রিক্স (ফিঙ্গারপ্রিন্টস এবং ছবি) প্রদান করতে হবে। এটি সাধারণত ভিসা আবেদন কেন্দ্র (VAC) তে করা হয়।
৬. ভিসা সাক্ষাৎকার:
কিছু ক্ষেত্রে, আপনাকে একটি ভিসা সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে হতে পারে। সাক্ষাৎকারের জন্য প্রস্তুত থাকুন এবং আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করুন।
৭. ভিসা প্রক্রিয়াকরণ:
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর, সাধারণভাবে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কিছু ক্ষেত্রে এটি বেশি সময় নিতে পারে।
৮. ভিসা সিদ্ধান্ত:
আপনার ভিসা আবেদন অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্টের সঙ্গে ভিসা স্টিকার যুক্ত করে আপনাকে ফেরত দেওয়া হবে।
যদি আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়, আপনাকে প্রত্যাখ্যানের কারণ জানানো হবে এবং আপিল করার সুযোগ দেয়া হতে পারে।
৯. ভিসা গ্রহণ ও যাচাই:
ভিসা গ্রহণ করার পর নিশ্চিত করুন যে সমস্ত তথ্য সঠিক রয়েছে এবং আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা অনুযায়ী সমন্বয় করুন।
বিশেষ টিপস:
আবেদন করার আগে নিশ্চিত করুন যে আপনার সমস্ত কাগজপত্র ঠিকমতো প্রস্তুত এবং আবেদন ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করা হয়েছে।
আবেদন কেন্দ্রের নিয়মাবলী ও সময়সূচী সম্পর্কে জানুন এবং সঠিক সময়ে উপস্থিত থাকুন।
আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করুন
ভিডিও - কিভাবে সেনজেন ভিসা আবেদন করবেন | How to apply Schengen Visa
বিভিন্ন দেশের ভিসা তথ্য জানতে
উপসংহার
শেনজেন ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ মনে হলেও সঠিক ডকুমেন্ট ও প্রস্তুতি ছাড়া অনুমোদন পাওয়া কঠিন হতে পারে। সঠিকভাবে আবেদন জমা দেওয়া, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভালো রাখা, এবং প্রয়োজনীয় নথি সংযুক্ত করা হলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।। আশা করি, এই ব্লগটি আপনার জন্য সহায়ক হবে। আপনি যে দেশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটাবেন, সেই দেশের দূতাবাস বা ভিসা সেন্টারে আবেদন করতে হয়। যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশে বেশি সময় না থাকেন, তবে যে দেশে প্রথম প্রবেশ করবেন, সেই দেশের দূতাবাসে আবেদন করতে হবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)
হ্যাঁ, তবে সঠিক ডকুমেন্ট থাকলে বাংলাদেশি নাগরিকদের শেনজেন ভিসা পাওয়া সম্ভব। তবে, প্রথমবারের আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত যাচাই হতে পারে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও প্রমাণ শক্তিশালী হলে ভিসা পাওয়া সহজ হয়।ভিসা প্রত্যাখ্যান হলে দূতাবাসের কাছ থেকে কারণ জানিয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়। আপনি চাইলে আপিল করতে পারেন বা নতুনভাবে সঠিক ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন করতে পারেন।
আপনি যে দেশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটাবেন, সেই দেশের দূতাবাস বা ভিসা সেন্টারে আবেদন করতে হয়। যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশে বেশি সময় না থাকেন, তবে যে দেশে প্রথম প্রবেশ করবেন, সেই দেশের দূতাবাসে আবেদন করতে হবে।
ভিসা প্রত্যাখ্যান হলে দূতাবাসের কাছ থেকে কারণ জানিয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়। আপনি চাইলে আপিল করতে পারেন বা নতুনভাবে সঠিক ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন করতে পারেন।
হ্যাঁ, তবে রিজেকশনের কারণ সংশোধন করে আবেদন করতে হবে।
ভিসার মেয়াদ ভিসার ধরন ও দূতাবাসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। সাধারণত: সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা: ৩০-৯০ দিন মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা: ৬ মাস থেকে ৫ বছর পর্যন্ত
সামাজিক মাধ্যমের লিঙ্ক সমূহঃ
ফেসবুক: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
ইনস্টাগ্রাম: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
টুইটার: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
লিঙ্কডইন: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
ইউটিউব: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
Schengen Visa: 6 Essential Tips for Hassle Free Travel | শেনজেন ভিসা প্রসেসিং ও গাইডলাইন | শেনজেন ভিসা প্রসেসিং | Schengen Visa Processing । Schengen Visa for Bangladeshi | ইউরোপ ভিসা | শেনজেন ভিসা