সিকিম ট্যুর-Sikkim Tour Guide
ঢাকা থেকে সিকিম ট্যুর সম্পূর্ণ গাইডলাইন
সূচিপত্র
স্বাগতম সবাইকে!
আজ আমরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি অত্যন্ত সুন্দর রাজ্য সিকিম ভ্রমন (Sikkim Tour Plan ) সম্পর্কে জানবো।
সিকিম হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এবং তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যবাহী ধ্যান-ধারণার জন্য বিখ্যাত।
Sikkim Tour Guide Dhaka to Gangtok Dhaka to Sikkim

**ভৌগোলিক অবস্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য**
সিকিম ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত এবং এটি চারটি জেলায় বিভক্ত: পূর্ব সিকিম, পশ্চিম সিকিম, উত্তর সিকিম ও দক্ষিণ সিকিম।
এখানে কাঞ্চনজঙ্ঘা, বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ, অবস্থিত যা সিকিমের প্রধান আকর্ষণগুলির মধ্যে একটি।
সিক্কিমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই অসাধারণ। এখানে আপনি পেতে পারেন সবুজ বনভূমি, উঁচু পাহাড়, ঝরনা, এবং স্বচ্ছ হ্রদ। যাদের ট্রেকিং এবং পর্বতারেহণে আগ্রহ আছে, তাদের জন্য সিক্কিম একটি স্বর্গরাজ্য।
**সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য**
সিকিমের সংস্কৃতি অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ। এখানে বিভিন্ন জাতি ও সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করেন, যেমন লেপচা, ভুটিয়া, এবং নেপালি।সিকিমে বিভিন্ন ধর্ম এবং সংস্কৃতির মিশ্রণ দেখা যায়। বৌদ্ধ মঠগুলো সিকিমের অন্যতম আকর্ষণ। রুমটেক মঠ ও পেমায়াংসে মঠ সিকিমের অন্যতম প্রাচীন ও বিখ্যাত মঠ, যা দর্শনার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়
**পর্যটন স্থান এবং কার্যক্রম**
সিকিম পর্যটকদের জন্য রয়েছে অনেক আকর্ষণীয় স্থান এবং কার্যক্রম। গ্যাংটক: সিকিমের রাজধানী এবং একটি আধুনিক শহর। এখানে রয়েছে এমজি মার্গ, যেখানে আপনি শপিং করতে পারেন এবং বিভিন্ন রেস্তোরাঁর স্বাদ নিতে পারেন।ছাঙ্গু লেক: গ্যাংটক থেকে প্রায় ৪০ কিমি দূরে অবস্থিত এই হ্রদটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। শীতকালে এটি বরফে ঢাকা থাকে এবং গ্রীষ্মে এর নীল জল আপনাকে মুগ্ধ করবে।ইয়ামথাং ভ্যালি/লাচুং: এই ভ্যালি তার ফুলের জন্য বিখ্যাত এবং বসন্তকালে এটি একটি সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের প্রস্তাব দেয়।নাথুলা পাস: ভারত এবং চীন সীমান্তে অবস্থিত এই পাসটি একটি ঐতিহাসিক স্থান এবং পর্যটকদের জন্য উন্মুক্।
**সিকিমের খাবার**
সিকিমের খাবার অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় এবং স্বাদের দিক থেকে সমৃদ্ধ। এখানে আপনি চেখে দেখতে পারেন মোমো, থান্থুক, ফাগশাপা এবং বিভিন্ন ধরনের নুডলসের মনোমুগ্ধকর স্বাদ। এছাড়া সিকিমের বিখ্যাত চা ও স্থানীয় মদ চুং বেশ জনপ্রিয় এবং পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।

**সিকিমের ইতিহাস**
স্বাধীন রাষ্ট্র
ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে যাওয়ার সময় তথা ভারত ভাগের সময় দেশীয় রাজ্যগুলোকে নিজস্ব সিদ্ধান্তে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগদান কিংবা স্বাধীন থাকার সুযোগ দিয়েছিল। ফলে বেশিরভাগ রাজ্য ভারতে এবং কিছু পাকিস্তানে যোগ দিলেও হায়দ্রাবাদ, জম্মু ও কাশ্মীর এবং সিকিম স্বাধীন থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ফলশ্রুতিতে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট মাসের পর থেকে সিকিম পরিণত হয় একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে ।
কিন্তু সেসময় ‘সিকিম স্টেট কংগ্রেস’ নামক একটি রাজনৈতিক দল তখন সিকিমে রাজতন্ত্র বিরোধী আন্দোলন শুরু করে। সিকিমের নেপালি বংশোদ্ভূত জনগণ এই আন্দোলনে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। তাদের প্রবল চাপের ফলে, ১৯৫০ সালে সিকিমের ১১তম চোগিয়াল (সিকিম ও লাদাখের রাজাদের উপাধি) থাসি নামগিয়াল ভারতের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাধীন সিকিম রাষ্ট্র ভারতের অধীনস্থ একটি আশ্রিত রাজ্যে পরিণত হয়।
ভারতের আশ্রিত রাজ্য
১৯৫০ সালে সিকিম ভারতের আশ্রিত রাজ্যে পরিণত হওয়ার পর, ভারতের হাতে সিকিমের পররাষ্ট্র, নিরাপত্তা ও যোগাযোগ সংক্রান্ত বিষয়গুলোর নিয়ন্ত্রণ চলে আসে। তবে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সিকিম ছিল সম্পূর্ণ স্বাধীন। সেসময় সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকে ভারতের একজন রাজনৈতিক প্রতিনিধি নিয়োগ করা হয়। চোগিয়ালের অধীনে সাংবিধানিক সরকার গঠনের জন্য ১৯৫৩ সালে একটি রাজ্য কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরিবর্তীতে চোগিয়াল থাসি নামগিয়ালের পুত্র পালডেন থন্ডুপ নামগিয়ালের আমলে তিনি সিকিমের স্বায়ত্তশাসন রক্ষা করতে এবং একটি “মডেল এশীয় রাষ্ট্র” গঠনে সক্ষম হন। যেখানে শিক্ষার হার এবং মাথাপিছু আয় প্রতিবেশী দেশ নেপাল, ভুটান এবং ভারতের চেয়ে দ্বিগুণ ছিল।

ঢাকা থেকে সিকিম সম্পূর্ণ ভ্রমন গাইড এবং বিস্তারিত পাবেন আমার ২পর্বের সিকিম ভ্রমন ভিডিও থেকে। আমি ২০২৩ এর জুলাই মাসে একটা ট্যুর এজেন্সির প্যাকেজের মাধ্যমে এই ভ্রমন সম্পূর্ণ করি । ঢাকা-সিকিম-ঢাকা ৬রাত ৫দিন এর প্যাকেজ মূল্য ছিল ১৬,৫০০ টাকা (ভিসা+ব্যাক্তিগত খরচ নিজের) কোন রকম ঝামেলা ছাড়া। আমি একা থাকার কারনে এই প্যাকেজ নেওয়া না হলে আমি বলব আপনারা ২/৪ জন হলে নিজেরাই আরো কমে ট্যুর কমপ্লিট করতে পারবেন। আর লাক্সারি ট্যুর এর জন্য আপনার আনুমানিক ২৫,০০০ টাকাই যথেষ্ট। বাজেট ট্যুরের জন্য ১১-১২ হাজারেই সম্ভব (আমাদের টাকার মানের উপর নির্ভর করছে পরবর্তীতে কেমন খরচ হবে)।
ঢাকা থেকে সিকিম সম্পূর্ণ ট্যুর গাইডলাইন | Sikkim Tour Guide | Sikkim Tour
বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন।By RKS
সিকিম ট্যুর ভিডিও - Sikkim Tour Guide Video
কম খরচে ঢাকা থেকে সিকিম ট্যুরঃ পর্ব-১
কম খরচে ঢাকা থেকে সিকিম ট্যুরঃ পর্ব-২
**৬ রাত ৫ দিনের ট্যুর প্লান**
ঢাকা থেকে গ্যাংটক এবং লাচুং ভ্রমণের ৬রাত ৫দিনের আইটিনারিঃ
১ম দিন: ঢাকা – বুড়িমারি
রাত্রি যাত্রা: ঢাকা থেকে বুড়িমারি যাত্রা শুরু হবে নন এসি বাসে। রাতের ভ্রমণের সময় আপনারা বাসে থাকবেন।
রাত্রিযাপন: বাসে।
২য় দিন: চেংরাবান্ধা – শিলিগুড়ি – গ্যাংটক
সকালে পৌঁছানো: খুব সকালে চেংরাবান্ধা/বুড়িমারি পৌঁছাবেন।
ইমিগ্রেশন: ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শেষ করে শিলিগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক: শিলিগুড়িতে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে এবং খাবার খেয়ে, প্রাইভেট ট্যুরিস্ট বাস/জীপে গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।
গ্যাংটক পৌঁছানো: সন্ধ্যার মধ্যে গ্যাংটক পৌঁছাবেন। হোটেলে চেক-ইন করে ফ্রেশ হবেন।
সন্ধ্যার কার্যক্রম: সন্ধ্যায় গ্যাংটক শহর ঘুরে দেখবেন এবং নিজেদের মতো সময় কাটাবেন।
রাত্রিযাপন: গ্যাংটক (হোটেল প্রিন্স এবং কাঞ্চন রেসিডেন্সি/হোটেল কাঞ্চনজঙ্ঘা আইএনএন)।
৩য় দিন: গ্যাংটক – ছাঙ্গু লেক (সোমগো হ্রদ)
সকালে যাত্রা: সকালের নাস্তা করে ছাঙ্গু লেকের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
ছাঙ্গু লেক: ছাঙ্গু লেকে গিয়ে রোপওয়ে বা ক্যাবল কারে ভ্রমণ করতে পারবেন (নিজ খরচে)। এখান থেকে ছাঙ্গু লেক এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার অসাধারণ দৃশ্য উপভোগ করবেন।
ফিরতি যাত্রা: গ্যাংটক ফিরে হোটেলে লাঞ্চ সেরে বিশ্রাম নেবেন।
বিকেলের কার্যক্রম: বিকেলটা ফ্রি টাইম, এম জি মার্গ বা স্থানীয় বাজারে শপিং করতে পারেন।
রাত্রিযাপন: গ্যাংটক (হোটেল প্রিন্স এবং কাঞ্চন রেসিডেন্সি/হোটেল কাঞ্চনজঙ্ঘা আইএনএন)।
৪র্থ দিন: গ্যাংটক – লাচুং (উত্তর সিকিম)
সকালে যাত্রা: সকাল ১০টার মধ্যে লাচুং-এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।
পথের দৃশ্য: যাত্রাপথে প্রজাপতি জলপ্রপাত, ভেওয়া জলপ্রপাত, চুংথাং ড্যাম ভিউ পয়েন্ট এবং ভিহিম নালা জলপ্রপাত দেখবেন।
লাচুং পৌঁছানো: বিকেলে লাচুং পৌঁছে হোটেলে চেক-ইন করবেন এবং ফ্রেশ হবেন।
সন্ধ্যার কার্যক্রম: ফ্রি টাইমে লাচুং-এর আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করবেন।
রাত্রিযাপন: লাচুং (হোটেল তাশি ইয়ানখিল)।
৫ম দিন: লাচুং – ইয়ামথাং ভ্যালি – জিরো পয়েন্ট – গ্যাংটক
সকালে যাত্রা: সকাল ৬ টায় ইয়ামথাং ভ্যালির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।
ইয়ামথাং ভ্যালি: ইয়ামথাং ভ্যালি পৌঁছে চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করবেন। জিরো পয়েন্টে যাওয়ার জন্য নিজ খরচে যানবাহন ভাড়া করতে হবে (প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়)।
ফিরতি যাত্রা: ইয়ামথাং ভ্যালি এবং জিরো পয়েন্ট থেকে ঘুরে এসে গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
গ্যাংটক পৌঁছানো: গ্যাংটকে পৌঁছে হোটেলে ফিরে যাবেন।
রাত্রিযাপন: গ্যাংটক।
৬ষ্ঠ দিন: গ্যাংটক – শিলিগুড়ি – চেংরাবান্ধা – ঢাকা
সকালের কার্যক্রম: সকালের নাস্তা করে শিলিগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
শিলিগুড়ি থেকে ঢাকা: শিলিগুড়ি পৌঁছে চেংরাবান্ধা হয়ে বুড়িমারী সীমান্ত পেরিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।
ঢাকা পৌঁছানো: রাতে/ভোরে ঢাকায় পৌঁছাবেন এবং ভ্রমণের সমাপ্তি।
খরচঃ লাক্সারি ট্যুর এর জন্য আপনার আনুমানিক ২২-২৫ হাজার টাকাই যথেষ্ট। বাজেট ট্যুরের জন্য ১২-১৩ হাজারেই সম্ভব (আমাদের টাকার মানের উপর নির্ভর করছে পরবর্তীতে কেমন খরচ হবে)।
এই ট্রাভেল আইটিনারি আপনার ভ্রমণকে স্মরণীয় করে তুলবে এবং সুন্দর দৃশ্য ও সংস্কৃতি উপভোগ করার সুযোগ দিবে। আশা করি এটি আপনার পরিকল্পনার সাথে মিলে যাবে।
উপসংহার
সিকিম ভ্রমণ একটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতা, যা আমাদের প্রকৃতির অনন্য সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশ উপভোগ করার সুযোগ করে দেয়। বরফে আচ্ছাদিত পাহাড়, মনোমুগ্ধকর হ্রদ, ঝর্ণা, সবুজ উপত্যকা ও বৌদ্ধ মঠগুলোর শৈল্পিক সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে
সিকিম শুধু একটি পর্যটন গন্তব্য নয়, এটি প্রকৃতির সান্নিধ্যে শান্তি খোঁজার এবং নতুন সংস্কৃতি জানার একটি অনন্য স্থান।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)
হ্যাঁ, যেহেতু সিকিম ইন্ডিয়াতে অবস্থিত তাই বাংলাদেশ বা অন্যন্য দেশের নাগরিক হলে ইন্ডিয়ান ভিসা আবশ্যক।
লাক্সারি ট্যুর এর জন্য আপনার আনুমানিক ২২-২৫ হাজার টাকাই যথেষ্ট। বাজেট ট্যুরের জন্য ১২-১৩ হাজারেই সম্ভব (আমাদের টাকার মানের উপর নির্ভর করছে পরবর্তীতে কেমন খরচ হবে)।
৬ রাত ৫ দিনই যথেষ্ট।
বাই রোডে গেলে চ্যাংড়াবান্ধা বর্ডার, বুড়িমারি। আর আপনার ভিসায় চ্যাংড়াবান্ধা বর্ডার না থাকলে বিমান অথবা যে পোর্ট আছে ঐ পোর্ট ব্যবহার করে পরবর্তীতে বাস যোগে যেতে পারবেন কিন্তু যেটা যথেষ্ট সময় ও ব্যয়বহুল হবে।
হ্যাঁ, বাংলাদেশ বা অন্যন্য দেশের নাগরিক হলে ইন্ডিয়ান ভিসা আবশ্যক। এছাড়া সিকিম ইন্ডিয়ার একটি অঙ্গরাজ্য হলেও এইরাজ্যের রাজধানী গ্যাংটকসহ বিভিন্ন জায়গায় যেতে হলে অনুমতির প্রয়োজন হয়, তাই সিকিম ভ্রমন এক্সটা ৪-৫ কপি ছবিসহ ভিসা ও অন্যান্য ডকুমেন্টস সাথে রাখা আবশ্যক।
গ্যাংটক ভ্রমণের জন্য মার্চ-জুন এবং সেপ্টেম্বর-নভেম্বর সবচেয়ে ভালো সময়।
হ্যাঁ, শীতকালে লাচুংয়ে প্রচুর বরফ পড়ে, বিশেষ করে ইয়ামথাং ভ্যালি ও জিরো পয়েন্টে।
সিকিম সরকার থেকে অনুমতি নিতে হয়, যা স্থানীয় ট্রাভেল এজেন্সি বা হোটেলের মাধ্যমে সহজেই পাওয়া যায়।
সামাজিক মাধ্যমের লিঙ্ক সমূহঃ
ফেসবুক: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
ইনস্টাগ্রাম: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
টুইটার: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
লিঙ্কডইন: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
ইউটিউব: 👆এখানে ক্লিক করুন👆
ঢাকা থেকে সিকিম সম্পূর্ণ ট্যুর গাইডলাইন । ইন্ডিয়ান ভিসা | Dhaka to Sikkim | Dhaka to Sikkim Tour by Road | Dhaka to Gangtok । Sikkim Tour Guide । Sikkim Tour
2 Comments
আপনার লেখাটি খুবি ভালো লাগলো। অনেক উপকার হল।ধন্যবাদ।
সফিক উদ্দিন আপনাকে ধন্যবাদ আপনার এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য।